আয়ু বৃদ্ধি ও অমরত্বের সন্ধানে বিজ্ঞান!
আয়ু বৃদ্ধি ও অমরত্বের সন্ধানে বিজ্ঞান!
বর্তমানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন সংগঠন যারা লগ্নি করছে আয়ু বৃদ্ধি সম্বন্ধীয় যাবতীয় গবেষণায়। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে আমেরিকা এবং ইউরোপের বিশিষ্ট বিজ্ঞানীদের নিয়ে বোস্টনে গঠন গঠিত হয়েছে Academy for Health and Lifespan research. এরা প্রথমে ইস্ট ও কৃমির উপর রিসার্চ করে তাদের আয়ু বৃদ্ধি করতে পেরেছেন এবং আশা করছেন মানুষের আয়ুও তারা বাড়াতে পারবেন।
তবে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে যে মানুষের আয়ু বৃদ্ধি ঘটেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। যেখানে যুক্তরাস্ট্রে ১৯৫০ সালে মানুষের গড় আয়ু ছিল ৬৮ বছর, সেটা এখন বেড়ে হয়েছে ৭৭ বছর জাপানিজদের গড় আয়ু এখন ৯০ বছরের উর্ধে, বাংলাদেশের গড় আয়ু এখন ৭০ বছরের সামান্য বেশী। পরিসংখ্যান বলছে আমেরিকানদের গড় আয়ু প্রতিবছর ১.৫ বছর করে বৃদ্ধি পাচ্ছে, এবং তাদের টার্গেট রয়েছে ২০৫০ সালের ভিতর এটাকে ১৫০ বছরে উন্নীত করার।
মানুষের অমরত্ব লাভ করা একটা অতিপ্রত্যাশা ছাড়া আর কিছুই নয়, বিজ্ঞানের সমস্ত গবেষণা তাই অনুবর্তিত হচ্ছে আয়ু বৃদ্ধি সম্পর্কিত গবেষণায়। আর এখানে বিজ্ঞানের লক্ষ্য শুধু আয়ু বৃদ্ধিতেই সীমাবদ্ধ নয়, বিজ্ঞান কাজ করছে মানুষের জীবনকে এমন একটা বয়সে আটকে রাখার জন্য যাতে তার যৌবন, কর্মক্ষমতা, পরিপক্কতা, উৎপাদনশীলতা ইত্যাদি সব ধরে রাখা যায়।
গবেষণা চলছে বিভিন্ন জেনেটিক এবং এপিজেনেটিক কারনসমুহ নির্ধারণ করে কিভাবে বার্ধক্য এবং বিপাক জনিত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় সে বিষয়ে। আর এক্ষেত্রে যেসব বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে প্রধান হচ্ছেঃ
সঠিক খাদ্যাভাস
নিয়মিত ব্যায়াম এবং মেডিটেশন
সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ এবং প্রতিকার করা
ক্যান্সার প্রতিরোধ এবং প্রতিকার করা
অবক্ষয় রোধ
বার্ধক্যজনিত এবং বিপাকজনিত রোগের মূলোৎপাটন করন
হরমোন জনিত রোগের চিকিৎসা করা
দুর্ঘটনা প্রতিরোধ
চিকিৎসার উন্নয়ন
প্রবীণত্বের জন্য দায়ী জীনগুলোকে প্রতিরোধ করা
নবীনত্বের জীনগুলোকে উৎসাহিত করা ইত্যাদি।
সম্পুর্ণ লেখাটি আশা করি পাঠকদের ভাল লাগবে
#মুক্তপ্রান #muktopran #longivity
বর্তমানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন সংগঠন যারা লগ্নি করছে আয়ু বৃদ্ধি সম্বন্ধীয় যাবতীয় গবেষণায়। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে আমেরিকা এবং ইউরোপের বিশিষ্ট বিজ্ঞানীদের নিয়ে বোস্টনে গঠন গঠিত হয়েছে Academy for Health and Lifespan research. এরা প্রথমে ইস্ট ও কৃমির উপর রিসার্চ করে তাদের আয়ু বৃদ্ধি করতে পেরেছেন এবং আশা করছেন মানুষের আয়ুও তারা বাড়াতে পারবেন।
তবে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে যে মানুষের আয়ু বৃদ্ধি ঘটেছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। যেখানে যুক্তরাস্ট্রে ১৯৫০ সালে মানুষের গড় আয়ু ছিল ৬৮ বছর, সেটা এখন বেড়ে হয়েছে ৭৭ বছর জাপানিজদের গড় আয়ু এখন ৯০ বছরের উর্ধে, বাংলাদেশের গড় আয়ু এখন ৭০ বছরের সামান্য বেশী। পরিসংখ্যান বলছে আমেরিকানদের গড় আয়ু প্রতিবছর ১.৫ বছর করে বৃদ্ধি পাচ্ছে, এবং তাদের টার্গেট রয়েছে ২০৫০ সালের ভিতর এটাকে ১৫০ বছরে উন্নীত করার।
মানুষের অমরত্ব লাভ করা একটা অতিপ্রত্যাশা ছাড়া আর কিছুই নয়, বিজ্ঞানের সমস্ত গবেষণা তাই অনুবর্তিত হচ্ছে আয়ু বৃদ্ধি সম্পর্কিত গবেষণায়। আর এখানে বিজ্ঞানের লক্ষ্য শুধু আয়ু বৃদ্ধিতেই সীমাবদ্ধ নয়, বিজ্ঞান কাজ করছে মানুষের জীবনকে এমন একটা বয়সে আটকে রাখার জন্য যাতে তার যৌবন, কর্মক্ষমতা, পরিপক্কতা, উৎপাদনশীলতা ইত্যাদি সব ধরে রাখা যায়।
গবেষণা চলছে বিভিন্ন জেনেটিক এবং এপিজেনেটিক কারনসমুহ নির্ধারণ করে কিভাবে বার্ধক্য এবং বিপাক জনিত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় সে বিষয়ে। আর এক্ষেত্রে যেসব বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে প্রধান হচ্ছেঃ
সঠিক খাদ্যাভাস
নিয়মিত ব্যায়াম এবং মেডিটেশন
সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ এবং প্রতিকার করা
ক্যান্সার প্রতিরোধ এবং প্রতিকার করা
অবক্ষয় রোধ
বার্ধক্যজনিত এবং বিপাকজনিত রোগের মূলোৎপাটন করন
হরমোন জনিত রোগের চিকিৎসা করা
দুর্ঘটনা প্রতিরোধ
চিকিৎসার উন্নয়ন
প্রবীণত্বের জন্য দায়ী জীনগুলোকে প্রতিরোধ করা
নবীনত্বের জীনগুলোকে উৎসাহিত করা ইত্যাদি।
সম্পুর্ণ লেখাটি আশা করি পাঠকদের ভাল লাগবে।