Skip to content

আবু ওসমান মুমিন:-আজানের জবাব এবং তার গুরুত্ব ও ফজিলতঃ
রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’যে ব্যাক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে আযানের জবাব দেবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (নাসাঈ; হাসান; হাদীস নঃ ৬৭৪)
কিভাবে জবাব দেবেন আজানের?
আবু সাঈদ খুদরি (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’যখন তোমরা আজান শুনতে পাও, তখন মুয়াজ্জিন যা বলে তোমরা তাই বল’
( মুসলিম ৩৮৩)
উমার ইবন খাত্তাব (রাঃ) বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’মুয়াজ্জিন যখন ‘আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর’ বলে তখন তোমাদের কোন ব্যাক্তি আন্তরিকতার সাথে তার জবাবে বলে
‘আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর’
যখন মুয়াজ্জিন বলে, ‘আশহাদু আল–লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এর জবাবে সেও বলে ‘আশহাদু আল–লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ ;
অতঃপর মুয়াজ্জিন যখন বলে ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রাসুলুল্লাহ’ এর জবাবে সে বলে ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রাসুলুল্লাহ’ ;
অতঃপর মুয়াজ্জিন বলে ‘হাইয়া আলাস সলাহ’ এর জবাবে সে বলে ‘লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’;
অতঃপর মুয়াজ্জিন যখন বলে ‘হাইয়া আলাল ফালাহ’ এর জবাবে সে বলে ‘লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’;
অতঃপর মুয়াজ্জিন যখন বলে ‘আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর’ এর জবাবে সে বলে ‘আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আকবর’ ; অতঃপর মুয়াজ্জিন যখন বলে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এর জবাবে সে বলে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’
আজানের এই জবাব দেয়ার কারনে সে জান্নাতে যাবে। (মুসলিম ৩৮৫)
((অর্থ্যাৎ আজানের জবাব দেয়ার নিয়ম হলো, মুয়াজ্জিন যা বলবে তাই বলা, শুধু হাইয়ালাস সালা, এবং হাইয়ালাল ফালা, এই দুই বাক্যর সময় লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লা বলা))