বাংলাদেশ ক্রিকেট কি কেনিয়ার মতো হারিয়ে যাবে?

ক্রিকেট বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা । ৭০-৮০ ও ৯০ দশকের মাঝামাঝি ফুটবল এই দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ছিল।কিন্তু ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জয়লাভের পর ক্রিকেট জনপ্রিয়তার দিকে ফুটবল কে ছাড়িয়ে যায় । ক্রিকেট বাঙলী জাতির আবেগে মিশে গিয়েছে, রক্তে মিশে গিয়েছে । কিন্তু আমাদের ক্রিকেট কি সত্যিই এগিয়েছে নাকি পিছিয়েছে? আমার মতে আমরা পিছিয়ে পড়ছি এবং আমাদের ক্রিকেট খুব শীঘ্রই কেনিয়ার ক্রিকেটের মতো হারিয়ে যাবে। এর জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী হলো বিসিবি। ৯০০ কোটি টাকা আমাদের ক্রিকেট বোর্ডের কাছে আছে  অথচ আমাদের দেশে ঘরোয়া ক্রিকেটের এর কোনো কাঠামো নেই বললেই চলে। বর্তমান  ক্রিকেট এর লক্ষো হলো ৯০০ কোটি টাকা কিভাবে ১০০০ কোটি টাকা বানানো যায়! পাপন ও কোং মিলে এক বিশাল ব্যবসায়িক সিন্ডিকেট গঠন করেছেন । বিসিবি আমাদের ক্রিকেট কে বানিয়ে দিয়েছে নগরকেন্দ্রিক । একটা পরিসংখ্যানে বোঝা যায়। ২০০৬ সালে বাংলাদেশ ঘরের মাঠে মোট ১৩টি ওয়ানডে খেলেছিল যা অনুষ্ঠিত হয়েছিল খুলনা, বগুড়া, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জে। এই সময়ে মূলত সাকিব, মুশফিক, তামিম, মাশরাফি, রিয়াদের মতো বিশ্বমানের খেলোয়াড় উঠে আসে । যাদের কারণে বাংলাদেশ এই পর্যন্ত    এগিয়ে এসেছে।

যেটা কাজ লাগিয়ে বিসিবি মূলতো আমাদের পাপন সাহেব ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন! ১৯৯৭ সালে ওয়ানডে স্ট্যাটাস পাওয়ার কিছুটা হলেও বিকেন্দ্রীয়করণ হয়েছিল সেখানে এই বর্তমান বোর্ড ক্রিকেট কে পুরোপুরি মিরপুরনির্ভর বানিয়ে ফেলেছে । দেশের ৯০% ম্যাচ এখন মিরপুরে অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৩ সালে যখন পাপন বিসিবির সভাপতি হয়ে আসেন তখনো আফগানিস্তানের ক্রিকেটের পথচলা সবে শুরু হয়েছিল। অথচ এই কয়েক বছরে তারা এগিয়েছে বহুদূর। সেখানে বছরে ৬টি টুর্নামেন্ট হয় যার মধ্যে দুইটি বয়সভিত্তিক দলের। সেখানে ২০২০ অনুর্ধ ১৯ বিশ্বকাপ জয়ী আমাদের বাংলাদেশে কোনো  বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্ট নেই। ২০১৩ সাল থেকে “পাপন” নামক এক অদ্ভত প্রাণী “বিসিবি” নামক এক সার্কাস সংহস্তায় সভাপতি হয়ে আছেন! কিন্তু এক কথাই তিনি কোনো কাজই করেনি। বরং ক্রিকেটকে নিয়ে গেছেন অনেক পিছনে। বাংলাদেশই খুব সম্ভবত পৃথিবীর একমাত্র দেশ যেখানে এক বোর্ড সভাপতি ক্রিকেটারদের থেকেও বেশি আলোচনায় থাকেন। তার সাথে রয়েছেন “নান্নু” নামের  একজন মেরুদন্ডহীন নির্বাচক। নির্বাচকদের প্রধান কাজ হলো দেশের আনাচে কানাচে থেকে সব সুপ্ত প্রতিভা বের করে আনা। কিন্তু তিনি যেন সরকারি টাকায় বিদেশে ঘুরতে এসেছেন। প্রায় ১০ বছরের বেশি সময়ে নির্বাচক থেকেও নিজে কোনো খেলোয়াড় বের করা আনতে পারেনি। সব সময়ে বিদেশী কোচ বা বোর্ডের অন্যান কর্তাদের কথা মতো চলেন। আমাদের দেশে এখন জেলাপর্যায়ে কোনো ক্রিকেট খেলা হয় না। এক সময় অনেক প্রতিদ্বন্দিতা হওয়া স্কুল ক্রিকেটও এখন পুরোপুরি বন্ধ। ১০ বছরের বেশি সময় থেকেও এই বোর্ড কোনো আঞ্চলিক বা বিভাগীয় ক্রিকেট কাঠামো গড়ে তুলতে পারেনি।

 

 

ঢাকার বাইরে সব মাঠগুলোর বেহাল দশা। মিরপুরে আমাদের প্রায় অধিকাংশ ম্যাচ হয় কিন্তু সেই মাঠের উইকেটের অবস্থা এক কথায় জঘন্য! মিরপুরের “স্লো এন্ড লো” উইকেটে খেলা অভ্যস্ত হয়ে আমাদের দেশের ক্রিকেটাররা বিশ্ব আসরে ভালো স্পোর্টিং উইকেটে খেলতে পারে না। সেখানেও রয়েছে সিন্ডিকেট বাণিজ্য। বিসিবি এর কোনো এক প্রভাবশালী কর্মকর্তার প্রভাবে গামিনি ডি সিলভা এখনো মিরপুরের কিউরেটর। অথচ তিনি এই দেশে এসেছিলেন একজন আম্পায়ার হতে কিন্তু তাকে বানিয়ে দেয়া হলো কিউরেটর! মানে একদম সার্কাস যাকে বলে আরকি ! আমাদের পুরো ক্রিকেট বোর্ড জন্য দুর্নীতির এক আঁতুড়ঘরে পরিণত হয়েছে। তবে সব দোষ শুধু বোর্ডের নয়। কিছু দোষ আমাদের ক্রিকেটদেরও আছে। খেলার থেকে তাদের খেলার বাইরে বেশি মনোযোগ। যেন বাড়িগাড়ি, কিছু টাকাপয়সা হয়ে গেলেই জীবন সার্থক । আর খেলতে হবে না। তবে এইখানেও রয়েছে বিসিবির ব্যর্থতা। নিজেরাই দুর্নীতিগ্রস্থ হওয়ায় খেলোয়াড়দের নিয়দের ন্থন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এখন আসি শিরোনামের সেই কথাই। কেনিয়া এক সময় ছিল বাংলাদেশের কঠিন প্রতিদ্ধন্ধী। প্রায়ই বাংলাদেশকে হারিয়ে দিতো। টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার দৌড়ে বাংলাদেশের সাথে পাল্লা দিয়েছিলো। বাংলাদেশের আগে তারা বিশ্বকাপ খেলে আর ২০০৩ বিশ্বকাপে তারা সহযোগী সদস্য হয়েও তারা সেমিফাইনালে খেলে। কিন্তু তাদের বোর্ড ছিল দুর্নীতিগ্রস্ত। টিকোলো,ওদুম্বেদের পর নতুন প্রতিভাবান ক্রিকেটের তুলে আনতে ব্যর্থ হয়। ফলে কেনিয়ার ক্রিকেটে গ্রাফ নিচে নামতে নামতে আজ আর কোনো পর্যায়েই নেই। ২০১১ বিশ্বকাপের পর তাদের আর কোনো বিশ্ব আসরে দেখা যায়নি। এখন নেপাল, নামিবিয়াদের মতো দল তাদের থেকে অনেক এগিয়ে। বাংলাদেশের ক্রিকেটেও একই দিকে যাচ্ছে। সাকিব,মুশফিক,রিয়াদের বিদায়ের পর একঝাঁক নিম্নমানের ক্রিকেটারদের দিয়ে তো আর দেশের ক্রিকেট আগাবে না। সাথে রয়েছে দূর্নীতিগ্রস্ত এক ক্রিকেট বোর্ড। ৭ বিশ্বকাপ খেলেও যেখানে বাংলাদেশ কখনো ৩ ম্যাচের বেশি জিততে পারেনি সেখানে মাত্র নিজেদের তৃতীয় বিশ্বকাপ খেলতে এসে আফগানিস্তান এই আসরে ৪টি জয় পেয়ে গিয়েছে। এইভাবেই বাঙালিদের আবেগ,ভালোবাসার ক্রিকেট খেলাটি একদিন কেনিয়ার ক্রিকেটের মতো হারিয়ে যাবে। দর্শকরা আর আগের মতো মাঠে যাবে না, টেলিভিশনে বা মোবাইলে আর খেলা দেখবে না। হয়তো ভবিষ্যতে আমরা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে ক্রিকেটের সোনালী দিনের গল্প শুনাবো যেমনটা আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম আমাদের ফুটবলের সোনালী দিনের গল্প শুনিয়েছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট কি কেনিয়ার মতো হারিয়ে যাবে?

ক্রিকেট বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা । ৭০-৮০ ও ৯০ দশকের মাঝামাঝি ফুটবল এই দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ছিল।কিন্তু ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জয়লাভের পর ক্রিকেট জনপ্রিয়তার দিকে ফুটবল কে ছাড়িয়ে যায় । ক্রিকেট বাঙলী জাতির আবেগে মিশে গিয়েছে, রক্তে মিশে গিয়েছে । কিন্তু আমাদের ক্রিকেট কি সত্যিই এগিয়েছে নাকি পিছিয়েছে? আমার মতে আমরা পিছিয়ে পড়ছি এবং আমাদের ক্রিকেট খুব শীঘ্রই কেনিয়ার ক্রিকেটের মতো হারিয়ে যাবে। এর জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী হলো বিসিবি। ৯০০ কোটি টাকা আমাদের ক্রিকেট বোর্ডের কাছে আছে  অথচ আমাদের দেশে ঘরোয়া ক্রিকেটের এর কোনো কাঠামো নেই বললেই চলে। বর্তমান  ক্রিকেট এর লক্ষো হলো ৯০০ কোটি টাকা কিভাবে ১০০০ কোটি টাকা বানানো যায়! পাপন ও কোং মিলে এক বিশাল ব্যবসায়িক সিন্ডিকেট গঠন করেছেন । বিসিবি আমাদের ক্রিকেট কে বানিয়ে দিয়েছে নগরকেন্দ্রিক । একটা পরিসংখ্যানে বোঝা যায়। ২০০৬ সালে বাংলাদেশ ঘরের মাঠে মোট ১৩টি ওয়ানডে খেলেছিল যা অনুষ্ঠিত হয়েছিল খুলনা, বগুড়া, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জে। এই সময়ে মূলত সাকিব, মুশফিক, তামিম, মাশরাফি, রিয়াদের মতো বিশ্বমানের খেলোয়াড় উঠে আসে । যাদের কারণে বাংলাদেশ এই পর্যন্ত    এগিয়ে এসেছে। যেটা কাজ লাগিয়ে বিসিবি মূলতো আমাদের পাপন সাহেব ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন! ১৯৯৭ সালে ওয়ানডে স্ট্যাটাস পাওয়ার কিছুটা হলেও বিকেন্দ্রীয়করণ হয়েছিল সেখানে এই বর্তমান বোর্ড ক্রিকেট কে পুরোপুরি মিরপুরনির্ভর বানিয়ে ফেলেছে । দেশের ৯০% ম্যাচ এখন মিরপুরে অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৩ সালে যখন পাপন বিসিবির সভাপতি হয়ে আসেন তখনো আফগানিস্তানের ক্রিকেটের পথচলা সবে শুরু হয়েছিল। অথচ এই কয়েক বছরে তারা এগিয়েছে বহুদূর। সেখানে বছরে ৬টি টুর্নামেন্ট হয় যার মধ্যে দুইটি বয়সভিত্তিক দলের। সেখানে ২০২০ অনুর্ধ ১৯ বিশ্বকাপ জয়ী আমাদের বাংলাদেশে কোনো  বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্ট নেই।

 

 

২০১৩ সাল থেকে “পাপন” নামক এক অদ্ভত প্রাণী “বিসিবি” নামক এক সার্কাস সংহস্তায় সভাপতি হয়ে আছেন! কিন্তু এক কথাই তিনি কোনো কাজই করেনি। বরং ক্রিকেটকে নিয়ে গেছেন অনেক পিছনে। বাংলাদেশই খুব সম্ভবত পৃথিবীর একমাত্র দেশ যেখানে এক বোর্ড সভাপতি ক্রিকেটারদের থেকেও বেশি আলোচনায় থাকেন। তার সাথে রয়েছেন “নান্নু” নামের  একজন মেরুদন্ডহীন নির্বাচক। নির্বাচকদের প্রধান কাজ হলো দেশের আনাচে কানাচে থেকে সব সুপ্ত প্রতিভা বের করে আনা। কিন্তু তিনি যেন সরকারি টাকায় বিদেশে ঘুরতে এসেছেন। প্রায় ১০ বছরের বেশি সময়ে নির্বাচক থেকেও নিজে কোনো খেলোয়াড় বের করা আনতে পারেনি। সব সময়ে বিদেশী কোচ বা বোর্ডের অন্যান কর্তাদের কথা মতো চলেন। আমাদের দেশে এখন জেলাপর্যায়ে কোনো ক্রিকেট খেলা হয় না। এক সময় অনেক প্রতিদ্বন্দিতা হওয়া স্কুল ক্রিকেটও এখন পুরোপুরি বন্ধ। ১০ বছরের বেশি সময় থেকেও এই বোর্ড কোনো আঞ্চলিক বা বিভাগীয় ক্রিকেট কাঠামো গড়ে তুলতে পারেনি। ঢাকার বাইরে সব মাঠগুলোর বেহাল দশা। মিরপুরে আমাদের প্রায় অধিকাংশ ম্যাচ হয় কিন্তু সেই মাঠের উইকেটের অবস্থা এক কথায় জঘন্য! মিরপুরের “স্লো এন্ড লো” উইকেটে খেলা অভ্যস্ত হয়ে আমাদের দেশের ক্রিকেটাররা বিশ্ব আসরে ভালো স্পোর্টিং উইকেটে খেলতে পারে না। সেখানেও রয়েছে সিন্ডিকেট বাণিজ্য। বিসিবি এর কোনো এক প্রভাবশালী কর্মকর্তার প্রভাবে গামিনি ডি সিলভা এখনো মিরপুরের কিউরেটর। অথচ তিনি এই দেশে এসেছিলেন একজন আম্পায়ার হতে কিন্তু তাকে বানিয়ে দেয়া হলো কিউরেটর! মানে একদম সার্কাস যাকে বলে আরকি ! আমাদের পুরো ক্রিকেট বোর্ড জন্য দুর্নীতির এক আঁতুড়ঘরে পরিণত হয়েছে। তবে সব দোষ শুধু বোর্ডের নয়। কিছু দোষ আমাদের ক্রিকেটদেরও আছে। খেলার থেকে তাদের খেলার বাইরে বেশি মনোযোগ। যেন বাড়িগাড়ি, কিছু টাকাপয়সা হয়ে গেলেই জীবন সার্থক । আর খেলতে হবে না। তবে এইখানেও রয়েছে বিসিবির ব্যর্থতা। নিজেরাই দুর্নীতিগ্রস্থ হওয়ায় খেলোয়াড়দের নিয়দের ন্থন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এখন আসি শিরোনামের সেই কথাই। কেনিয়া এক সময় ছিল বাংলাদেশের কঠিন প্রতিদ্ধন্ধী। প্রায়ই বাংলাদেশকে হারিয়ে দিতো। টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার দৌড়ে বাংলাদেশের সাথে পাল্লা দিয়েছিলো। বাংলাদেশের আগে তারা বিশ্বকাপ খেলে আর ২০০৩ বিশ্বকাপে তারা সহযোগী সদস্য হয়েও তারা সেমিফাইনালে খেলে। কিন্তু তাদের বোর্ড ছিল দুর্নীতিগ্রস্ত। টিকোলো,ওদুম্বেদের পর নতুন প্রতিভাবান ক্রিকেটের তুলে আনতে ব্যর্থ হয়। ফলে কেনিয়ার ক্রিকেটে গ্রাফ নিচে নামতে নামতে আজ আর কোনো পর্যায়েই নেই। ২০১১ বিশ্বকাপের পর তাদের আর কোনো বিশ্ব আসরে দেখা যায়নি। এখন নেপাল, নামিবিয়াদের মতো দল তাদের থেকে অনেক এগিয়ে। বাংলাদেশের ক্রিকেটেও একই দিকে যাচ্ছে। সাকিব,মুশফিক,রিয়াদের বিদায়ের পর একঝাঁক নিম্নমানের ক্রিকেটারদের দিয়ে তো আর দেশের ক্রিকেট আগাবে না। সাথে রয়েছে দূর্নীতিগ্রস্ত এক ক্রিকেট বোর্ড। ৭ বিশ্বকাপ খেলেও যেখানে বাংলাদেশ কখনো ৩ ম্যাচের বেশি জিততে পারেনি সেখানে মাত্র নিজেদের তৃতীয় বিশ্বকাপ খেলতে এসে আফগানিস্তান এই আসরে ৪টি জয় পেয়ে গিয়েছে। এইভাবেই বাঙালিদের আবেগ,ভালোবাসার ক্রিকেট খেলাটি একদিন কেনিয়ার ক্রিকেটের মতো হারিয়ে যাবে। দর্শকরা আর আগের মতো মাঠে যাবে না, টেলিভিশনে বা মোবাইলে আর খেলা দেখবে না। হয়তো ভবিষ্যতে আমরা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে ক্রিকেটের সোনালী দিনের গল্প শুনাবো যেমনটা আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম আমাদের ফুটবলের সোনালী দিনের গল্প শুনিয়েছিল

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *