সন্দেহভাজন ১৩টি ব্যাংকের কাছে ডলার বেচা-কেনার তথ্য তলব করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আসন্ন রমজানকে কেন্দ্র করে বাড়ছে পণ্য আমদানি। অন্যদিকে আগের বকেয়া এলসি বিল পরিশোধ বেড়েছে। একইসঙ্গে বিদেশে ভ্রমণও বেড়ে গেছে।
ফলে যে হারে ডলারের চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে সেই হারে যোগান হচ্ছে না।
অতিরিক্ত চাহিদা পূরণের জন্য ব্যাংকগুলো ১২০ টাকা ঘোষিত ডলারের চেয়ে ৮ থেকে ৯ টাকা বেশি দরে রেমিট্যান্স কিনছে। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে খোলাবাজারেও। এর সুযোগ নিয়েছে কিছু অসাধু চক্র।
সন্দেহভাজন ১৩টি ব্যাংকের কাছে ডলার বেচা-কেনার তথ্য তলব করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আসন্ন রমজানকে কেন্দ্র করে বাড়ছে পণ্য আমদানি। অন্যদিকে আগের বকেয়া এলসি বিল পরিশোধ বেড়েছে। একইসঙ্গে বিদেশে ভ্রমণও বেড়ে গেছে।
ফলে যে হারে ডলারের চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে সেই হারে যোগান হচ্ছে না।
অতিরিক্ত চাহিদা পূরণের জন্য ব্যাংকগুলো ১২০ টাকা ঘোষিত ডলারের চেয়ে ৮ থেকে ৯ টাকা বেশি দরে রেমিট্যান্স কিনছে। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে খোলাবাজারেও। এর সুযোগ নিয়েছে কিছু অসাধু চক্র।
সন্দেহভাজন ১৩টি ব্যাংকের কাছে ডলার বেচা-কেনার তথ্য তলব করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আসন্ন রমজানকে কেন্দ্র করে বাড়ছে পণ্য আমদানি। অন্যদিকে আগের বকেয়া এলসি বিল পরিশোধ বেড়েছে। একইসঙ্গে বিদেশে ভ্রমণও বেড়ে গেছে।
ফলে যে হারে ডলারের চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে সেই হারে যোগান হচ্ছে না।
অতিরিক্ত চাহিদা পূরণের জন্য ব্যাংকগুলো ১২০ টাকা ঘোষিত ডলারের চেয়ে ৮ থেকে ৯ টাকা বেশি দরে রেমিট্যান্স কিনছে। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে খোলাবাজারেও। এর সুযোগ নিয়েছে কিছু অসাধু চক্র।