অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার আমাদের ভয়ঙ্কর পরিণতির দিকে ঠেলে দিতে পারে। অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়া নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন চট্রগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের মেডিসিন বিভাগের ডাঃ আব্দু রব ।
তবে তা নিয়ম মেনেই খাওয়া উচিত। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার অভ্যাস থাকলে জেনে নিন, কখন কীভাবে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খাবেন। অ্যান্টিবায়োটিং ওষুধ খাওয়া নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন চট্রগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের মেডিসিন বিভাগের ডাঃ আব্দু রব।
http://https://www.youtube.com/watch?v=kCTXM1Wmk5I
ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিনিয়ত খাচ্ছেন অনেকেই। কিন্তু এই ওযুধ খেলে মেনে চলতে হয় …
জ্বর এলেই প্রথম দিন অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করবেন না। অনেক সময় ঋতু পরিবর্তনের ফলে জ্বর হয়। যা কমে যায়। তাই অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। খুব জ্বর হলে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খেয়ে দেখুন। জ্বর না কমলে তবেই ডাক্তারের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিক খান। তবে যেকোনও জ্বরেই ডাক্তার দেখান।
শরীরে জীবানু প্রবেশ যতটা সম্ভব আটকানোর চেষ্টা করুন। বাইরে বা ঘরে যেখানেই যা কিছু খান না কেন, আগে ভাল করে হাত ধুয়ে নিন।
অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করলে তা মাঝপথে কখনই বন্ধ করবেন না। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বন্ধ করুন।
দীর্ঘদিন ধরে অ্যাসিডিটি কমানোর ওষুধ বা অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। এতে পেটে জীবানুর সংক্রমণ হয়। শরীরের বাইরে কোনও সংক্রমণ যেমন ফোড়া বা এই ধরনের কিছু হলে অ্যান্টিবায়োটিক না খেয়ে অ্যান্টিবায়োটিক মলম ব্যবহার করুন।
প্রেগন্যান্সির সময় অ্যান্টিবায়োটিক না খাওয়াই ভাল। খুব দরকার হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাবেন না। তাও খুব সতর্কতার সঙ্গে। ব্রেস্ট ফিডিং করার সময়ও একইভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কিডনি বা লিভারের সমস্যা থাকলে অ্যান্টিবায়োটিক যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।